হাবিপ্রবির সাবজেক্ট চয়েজ এর গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াবলী

হাবিপ্রবির সাবজেক্ট চয়েজ এর গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াবলীঃ

১। ১৫ নভেম্বর হতে হাবিপ্রবির সাবজেক্ট চয়েজ সাবমিট করা যাবে। সাবজেক্ট চয়েজ দিতে পারবা নিম্নক্ত লিংক হতে- www.hstu.ac.bd/admission

২। সাবজেক্ট চয়েজ শুধুমাত্র A, B, C,D, F এবং G ইউনিটের জন্য প্রযোজ্য ।

৩। মেরিট লিস্ট এবং ওয়েটিং লিস্টে থাকা সকল শিক্ষার্থী সাবজেক্ট চয়েজ দিতে পারবে। সাবজেক্ট চয়েজ সাবমিট করা যাবে ১৫ নভেম্বর হতে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত।

৪। সাবজেক্ট চয়েজে প্রথম পছন্দের সাবজেক্টের আসন তোমার মেরিট পজিশন আসার আগেই শেষ হয়ে গেলে পরবর্তী পছন্দের সাবজেক্ট এলোট করার ট্রাই করা হবে।

৫। হাবিপ্রবিতে সিট এভেইলেবল হলে অটোমাইগ্রেশন হয়। মাইগ্রেশন হতে পারে চয়েজ লিস্টের উপরের দিকের সাবজেক্টসমূহে।

উদাহরনঃ এক স্টুডেন্ট B ইউনিটে পছন্দক্রম এভাবে সাজালো
১। CSE
২। EEE
৩। ECE

ধরা যাক ভর্তির সময়ে সে ইইই তে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেলো। পরবর্তীতে CSE ডিপার্টমেন্ট এ যদি আসন খালি হয়, তবে কেবলমাত্র CSE তেই মাইগ্রেশন করতে পারবে। কখনো ECE তে পারবে না। অর্থাৎ  পছন্দক্রমের উপরের দিকের সাবজেক্টেই কেবলমাত্র মাইগ্রেশন হতে পারবে। ক্লাশ শুরুর পরেও এপ্লিকেশন করে অটোমাইগ্রেশন প্রসেস বন্ধ করতে পারবা।

৬। হাবিপ্রবিতে শুধুমাত্র কোটায় ভর্তিচ্ছু স্টুডেন্টদের ভাইভা হয়। সাধারন স্টুডেন্টরা মেরিট পজিশন অনুযায়ী সরাসরি ভর্তি হবে।

৭। কোটায় ভর্তিচ্ছু প্রার্থীদের ভাইভায় যাবতীয় মূল সনদপত্র(মার্কশিট, সার্টিফিকেট) এবং নিজের কোটার স্বপক্ষের প্রমাণপত্র দেখাতে হবে।

মুক্তিযোদ্ধা কোটাঃ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের সার্টিফিকেট ও প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে আত্মীয়তার প্রমাণপত্র।

আদিবাসী ও উপজাতিঃ সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের সার্টিফিকেট

খেলোয়াড় কোটাঃ বিকেএসপি হতে পাশের সনদপত্র

৮। প্রিফারেবল সাবজেক্ট চয়েজঃ অধিক পাকনাদের দেখার দরকার নাই। এটুকু পুরোটা রিকোয়েস্টকৃতদের জন্য। মনে রেখ সকল সাবজেক্ট এর গুরুত্ব সমান, যেহেতু চয়েস দিতে হবে তাই নিচের সিকুয়েন্স দেয়া হল যা সম্পূর্ণটুকুই আমার একান্ত অভিমত।

A ইউনিট
1. DVM
2. Agriculture
3. Fisheries

B ইউনিট
1. CSE
2. EEE
3. ECE

D ইউনিট
1. Civil
2. Mechanical
3. Agriculture Engineering
4. Food & process engineering

F ইউনিট
1. Physics
2. Chemistry
3. Math
4. Statistics

G ইউনিট
1. Economics
2. English
3. Social science

লেখাঃ
Shohanur Shuvo
Faculty of Fisheries,
HSTU

Previous Post Next Post