জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত কিছু কনফিউশনের উত্তর:-
১। সায়েন্স ব্যাকগ্রাউন্ডের শিক্ষার্থীরা সকল ইউনিটে পরীক্ষা দিতে পারবে
২। কমার্স এবং আর্টস ব্যাকগ্রাউন্ডের শিক্ষার্থীরা B, C, C1, E, F, G, I ইউনিটে পরীক্ষা দিতে পারবে।
৩। C ইউনিট এবং C1 ইউনিট দুইটা সম্পুর্ন আলাদা ইউনিট হিসেবে বিবেচিত হবে। এবং দুইটা ইউনিটে পৃথক পৃথক ভাবে ফর্ম তুলতে হবে।
৪। E, F এবং G ইউনিটের বাংলা ব্যতীত অন্যান্য বিষয়ের প্রশ্নপত্র ইংরেজীতে হবে।
৫। A, B, C, C1, D এবং H ইউনিটের প্রশ্ন বাংলায় হবে।
৬। G ইউনিটে ৭৫ মার্কের MCQ পরীক্ষা হবে। পরীক্ষার সময় ৫৫ মিনিট। পরবর্তীতে ৫ মার্কের ভাইভা হবে।
৭। C1 ইউনিটে ৮০ মার্কের MCQ পরীক্ষা হবে। পরীক্ষার সময় ৫৫ মিনিট। পরবর্তীতে ২০ মার্কের ব্যবহারিক পরীক্ষা নেয়া হবে।
৮। অন্যান্য সকল ইউনিটে ৮০ মার্কের MCQ পরীক্ষা হবে। পরীক্ষার সময় ৫৫ মিনিট।
৯। সকল ইউনিটের MCQ পরীক্ষায় মোট পাশমার্ক ৩৩%।
১০। সাবজেক্ট ভিত্তিক আলাদা পাশমার্ক নেই।
১১। G ইউনিটের MCQ পরীক্ষায় পাশমার্ক ৩৫%।
১২। C1 ইউনিটের ব্যবহারিক পরীক্ষায় পাশমার্ক ৪০%।
১৩। ভর্তি পরীক্ষা শুধুমাত্র ক্যাম্পাসেই হয়। প্রতিটা ইউনিটকে কয়েকটা শিফটে ভাগ করে পরীক্ষা নেয়া হবে। সকল শিফটে প্রশ্ন আলাদা হয়। তবে প্রশ্নের স্ট্যান্ডার্ড সেইম থাকে।
১৪। ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে না।
১৫। সাবজেক্ট চয়েজ, কোটা সংক্রান্ত সকল কাজ মেরিট/ওয়েটিং লিস্টে নাম আসার পরে করতে হবে। এই সংক্রান্ত আলাদা নোটিশ দেয়া হবে রেজাল্ট পাবলিশের পরে।