রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এর এইচ ইউনিটের পরীক্ষার বিস্তারিত তথ্যঃ
এইচ ইউনিটের সাবজেক্ট ও আসন সংখ্যাঃ
ফলিত পদার্থবিজ্ঞান ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং- ৫০ টি
ফলিত রসায়ন ও রাসায়নিক প্রকৌশল- ৭০ টি
কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং- ৪৬ টি
ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং- ৪৬ টি
ম্যাটেরিয়ালস সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং- ৩০ টি
ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং- ৩০ টি
মোট আসন ২৭২ টি
এইচ ইউনিটে সাইন্স এর স্টুডেন্ট রাই কেবল এক্সাম দিতে পারবে। H ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা সম্পুর্ন MCQ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। H ইউনিটে ১০০ নাম্বারের জন্য ৭০ টি প্রশ্ন থাকবে। ফিজিক্স, ক্যামিস্ট্রি,ম্যাথ এর প্রতিটি প্রশ্নের জন্য ১.৫ করে মার্ক দেওয়া হবেহ আর ইংলিশ এবং আইসিটি এর প্রতিটি প্রশ্নের জন্য ১ মার্ক দেওয়া হবে।
যারা H ইউনিটে এক্সাম দিবে তাদের কোন কোন সাবজেক্ট এ এক্সাম দিতে হবে আর কোনটার ওপর কতো মার্ক করে তা নিচে বিস্তারিত দেওয়া হলোঃ
পদার্থ- ২০ মার্ক
রসায়ন- ২০ মার্ক
ম্যাথ- ২০ মার্ক
ইংরেজি- ৫ মার্ক
আইসিটি- ৫ মার্ক
যারা H ইউনিটে এক্সাম দিবা তাদের ইন্টার এ ফিজিক্স, ক্যামিস্ট্রি ও ম্যাথ থাকতে হবে এবং ইন্টারে ম্যাথ সাবজেক্ট এ নুন্যতম C গ্রেড থাকতে হবে।
H ইউনিটের সার্কুলার এ যেহেতু আলাদা আলাদা করে পাশ করতে হবে কি নাহ এই নিয়ে স্পষ্ট করে কিছু দেওয়া নাই তবে বলছি আলাদা আলাদা করে পাস করতে হবে তাছাড়া মেরিট লিস্ট এ নাম আসবে না। তাই যারা এক্সাম দিবা তাদের লক্ষ্য যেনো থাকে প্রতি সাবজেক্ট এই পাস করা।
H ইউনিটের সাবজেক্ট প্রতি পাস মার্ক লিখা না থাকলেও ধারনা করা যাচ্ছে প্রতি সাবজেক্ট এ ৩ অংশের মধ্যে ১ অংশ করে নাম্বার পেতে হবে।কেও যদি টোটাল ৪০ নাম্বার না পাই তাহলে তার রেজাল্ট ফেল আসবে। তাই চান্স পেতে চাইলে লক্ষ্য রাখতে হবে যাতে আলাদা আলাদা ভাবে পাস হয়ে মিনিমাম ৪০ মার্ক থাকে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পয়েন্ট এর ওপরে কোন মার্ক নেই মানে এডমিশান এ যে ভাল করবে তার চান্স হয়ে যাবে। আর প্রতিটি ভুল উত্তর দাগানোর জন্য ০.৪ করে মার্ক কাটা যাবে।
পরীক্ষার হলে কোন ধরনের ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস যেমন ক্যালকুলেটর, মোবাইল ফোন,হেডফোন মেমোরি যুক্ত ঘড়ি ইত্যাদি সাথে আনা যাবে না।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এর অন্য ইউনিট নিয়ে পর্যায়ক্রমে আলোচনা করা হবে।